কষ্টের উক্তি , কষ্টের বাণী

কষ্টের উক্তি , কষ্টের বাণী :
 ১। পৃথিবীর নিয়ম বড় অদ্ভুদ, যাকে তুমি সবচেয়ে বেশী ভালবাস সেই তোমার দু:খের কারন হবে।- সমরেশ মজুমদার
২। কপালে সুখ লেখা না থাকলে সে কপাল পাথরে ঠুকেও লাভ নেই। এতে কপাল যথেষ্টই ফোলে, কিন্তু ভাগ্য একটুও ফোলে না।- কাজী নজরুল ইসলাম
৩। ভবিষ্যতে যার কাছ থেকে তুমি সবচেয়ে বড় কষ্টটি পাবে, আজ সে তোমার সবচেয়ে কাছের কোন একজন" -রেদোয়ান মাসুদ
 ৪। সবাই তোমাকে কষ্ট দিবে, তোমাকে শুধু এমন একজন কে খুঁজে নিতে হবে যার দেয়া কষ্ট তুমি সহ্য করতে পারবে। -হুমায়ূন আহমেদ
৫।কিছু মানুষের কষ্ট চোখ দিয়ে ঝরে,কিছু মানুষের কষ্ট মেজাজ দিয়ে প্রকাশ করে,কিছু মানুষের কষ্ট হৃদয়ের মাঝে শুকিয়ে মরে। তবে কষ্টকে যারা প্রকাশ করতে না পারে, তারাই জীবনে সবচেয়ে বেশি কষ্ট করে। _ রেদোয়ান মাসুদ
৬। মানুষের কষ্ট দেখাও কষ্টের কাজ। - হুমায়ূন আহমেদ
৭। হাসি সবসময় সুখের কারণ বুঝায় না মাঝে মাঝে এটা ও বুঝায় যে আপনি কতটা বেদনা লুকাতে পারেন। - হুমায়ূন আহমেদ
৮। দুরত্ব জানে শুধু একদিন খুব বেশি নিকটে ছিলাম।- রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ
৯। আমি সবসময় নিজেক সুখী ভাবি, কারণ আমি কখনো কারো কাছে কিছু প্রত্যাশা করি না, কারো কাছে কিছু প্রত্যাশা করাটা সবসময়ই দুঃখের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।- উইলিয়াম শেক্সপিয়র
১০। মেয়েদের চোঁখে দুই রকমের অশ্রু থাকে, একটি দুঃখের অপরটি ছলনার।- পিথাগোরাস
১১। বলির পাঠারা সব সময়েই ধারন করেছে মানুষের অত্যাচার, দুর্নীতি আর কষ্ট করবার হিংস্র প্রবণতাকে মুক্তি দেয়ার রহস্যময় ক্ষমতা।- মারিয়াক
১২। ধনীরা যে মানুষ হয় না, তার কারণ ওরা কখনো নিজের অন্তরে যায় না। দুঃখ পেলে ওরা ব্যাংকক যায়, আনন্দে ওরা আমেরিকা যায়। কখনো ওরা নিজের অন্তরে যাতে পারে না, কেননা অন্তরে কোনো বিমান যায় না। - হুমায়ূন আজাদ
 ১৩। বৃক্ষের সার্থকতা যেমন ফল ধারণে সেইরকম নৈতিক গুনাবলীর সার্থকতা শান্তি লাভে। চরম ও পরম শান্তি লাভের পথ হচ্ছে ক্রমাগত সৎ জীবনযাপন করা।- আল ফারাবি
১৪। যতদিন ভবে, না হবে না হবে, তোমার অবস্থা আমার সম। ঈষৎ হাসিবে, শুনে না শুনিবে বুঝে না বুঝিবে, যাতনা মম। - কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার
 ১৫। আমি এমনভাবে পা ফেলি যেন মাটির বুকেও আঘাত না লাগে। আমার তো কারুকে দুঃখ দেবার কথা নয়।- সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
১৬। যারা নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত থাকে তারা কখনও অন্যের দুঃখ কষ্টকে উপলদ্ধি করতে পারেনা।- রেদোয়ান মাসুদ
১৭। জীবনে দুটি দুঃখ আছে। একটি হল তোমার ইচ্ছা অপুর্ণ থাকা, অন্যটি হল ইচ্ছা পুর্ণ হলে আরেকটির প্রত্যাশা করা।-জর্জ বার্নার্ড শ
 ১৮। আমি বৃষ্টিতে হাঁটি যাতে কেউ আমার অশ্রু দেখতে না পারে।- চার্লি চ্যাপলিন
১৯। পৃথিবীতে আনন্দ এবং দুঃখ সব সময় থাকবে সমান সমান। বিজ্ঞানের ভাষায় আনন্দের সংরক্ষণশীলতা। একজন কেউ চরম আনন্দ পেলে, অন্য জনকে চরম দুঃখ পেতে হবে।- হুমায়ূন আহমেদ
২০। কাউকে যদি বেশি মায়া কর, তবে সেই তোমাকে সবচেয়ে বেশি কষ্ট দিবে। _ রেদোয়ান মাসুদ ২১। যত্ন করে কাঁদানোর জন্য খুব আপন মানুষগুলোই যথেষ্ট! - হুমায়ূন আহমেদ
২২। সংসারে জ্বালা-যন্ত্রণা এড়াবার প্রধান উপায় হচ্ছে, মনের ভেতর আপন ভুবন সৃষ্টি করে নেওয়া এবং বিপদকালে তার ভেতর ডুব দেওয়া। যে যত বেশি ভুবন সৃষ্টি করতে পারে, যন্ত্রণা এড়াবার ক্ষমতা তার ততই বেশি হয়।- বারট্রান্ড রাসেল
২৩। আজ দুজনার দুটি পথ ওগো দুটি দিকে গেছে বেঁকে।- গৌরী প্রসন্ন মজুমদার
২৪। এতোটা নিশব্দে জেগে থাকা যায় না, তবু জেগে আছি.... আরো কতো শব্দহীন হাঁটবে তুমি, আরো কতো নিভৃত চরনে আমি কি কিছুই শুনবো না- আমি কি কিছুই জানবো না!-রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ ২৫। এ পৃথিবীতে সকল দুঃখের মূল কারণ হলো একা একা সুখে থাকতে চাওয়া। আসলে একা একা কখনও সুখে থাকা যায় না, এটা সাময়িক। যতদিন পর্যন্ত মানুষ একা একা সুখে থাকার চিন্তা মাথা থেকে বাদ না দেবে ততদিন পর্যন্ত এ পৃথবীতে সুখ হবে না।_রেদোয়ান মাসুদ
২৬। একদা ছিল না ‘জুতো’ চরণ-যুগলে দহিল হৃদয় মম সেই ক্ষোভানলে। ধীরে ধীরে চুপি চুপি দুঃখাকুল মনে, গেলাম ভজনালয়ে ভজন কারণে! - কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার
২৭। দেখি তথা এক জন, পদ নাহি তার, অমনি ‘জুতো’র খেদ ঘুচিল আমার, পরের অভাব মনে করিলে চিন্তন নিজের অভাব ক্ষোভ রহে কতক্ষণ?- কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার
২৮। আজ কেন তোমা হেরি দীনা ক্ষীণা অতি?- কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার
২৯। প্রত্যেকের বুকের নিভৃতে কিছু দগ্ধ ক্ষত থাকে লুকানো, কিছু অসম্পূর্ণ নির্মাণ, ভাংগাচোরা গেরস্হালি ঘরদোর, প্রত্যেকের নিজস্ব কিছু নিদ্রাহীন রাত্রি থাকে যাকে চিরদিন নষ্ট নোখের মতো রেখে দিতে হয় কোমল অনিচ্ছার বাগানে যাকে শুধু লুকিয়ে রাখাতেই সুখ, নিজের নিভৃতে রেখে গোপনে পোড়াতেই একান্ত পাওয়া।- রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ
৩০। আমার কিছু কথা ছিলো কিছু দুঃখ ছিলো আমার কিছু তুমি ছিলো তোমার কাছে।- রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ
৩১। বিষাদ ছুঁয়েছে আজ, মন ভালো নেই, মন ভালো নেই; ফাঁকা রাস্তা, শূন্য বারান্দা সারাদিন ডাকি সাড়া নেই, একবার ফিরেও চায় না কেউ পথ ভুলকরে চলে যায়, এদিকে আসে না আমি কি সহস্র সহস্র বর্ষ এভাবে তাকিয়ে থাকবো শূন্যতার দিকে?- মহাদেব সাহা
৩২। চলে যাওয়া মানে প্রস্থান নয়- বিচ্ছেদ নয় চলে যাওয়া মানে নয় বন্ধন ছিন্ন-করা আর্দ্র রজনী চলে গেলে আমারও অধিক কিছু থেকে যাবে আমার না-থাকা জুড়ে।- রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ
 ৩৩। বিদায়ের সেহনাই বাজে নিয়ে যাবার পালকি এসে দাঁড়ায় দুয়ারে সুন্দর পৃথিবী ছেড়ে এই যে বেঁচে ছিলাম দীর্ঘশ্বাস নিয়ে যেতে হয় সবাইকে অজানা গন্তব্যে হঠাৎ ডেকে ওঠে নাম না জানা পাখি অজান্তেই চমকে ওঠি জীবন, ফুরালো নাকি! এমনি করে সবাই যাবে, যেতে হবে…।- রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ
৩৪। চিরসুখী জন ভ্রমে কি কখন ব্যথিত বেদন বুঝিতে পারে?- কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার
৩৫। চিন্তার প্রতিফলন ঘটে স্বভাব বা প্রকৃতিতে। যদি কেউ মন্দ অভিপ্রায় নিয়ে কথা বলে বা কাজ করে দুঃখ তাকে অনুগমন করে। আর কেউ যদি সুচিন্তা নিয়ে কথা বলে বা কাজ করে সুখ তাকে ছায়ার মত অনুসরন করে।- গৌতম বুদ্ধ
৩৬। আলস্য ও অতিভোজের দরুন স্থূলকায় নিদ্রালু হয়ে বিছানায় গড়াগড়ি দেয়া স্বভাবে পরিণত হলে সেই মূর্খের জীবনে দুঃখের পুনঃ পুনরাবৃত্তি ঘটবে।- গৌতম বুদ্ধ
৩৭। কিছু কিছু মানুষের জন্য এ পৃথিবীটা কোন উপযুক্ত স্থান নয়, তাদের জন্য এ পৃথিবীটা যেন এক সমুদ্র জল”। ___ রেদোয়ান মাসুদ
৩৮। ও মেয়ে, শুনছ ! বাইরে খানিক মেলে দাও তো এসব দুঃখ তোমার একদম গেছে ভিজে... হাওয়ার একটি গুণ চমৎকার কিছু দুঃখ উড়িয়ে নেয় নিজে।- তসলিমা নাসরিন
৩৯। ও কী গুণছ ! দিন! দিন তো যাবেই ! দুঃখপোষা মেয়ে ! শুকোতে দাও স্যাঁতস্যাঁতে এ জীবন রোদের পিঠে, আলোর বিষম বন্যা হচ্ছে দেখ, নাচছে ঘন বন... সঙ্গে সুখী হরিণ।- তসলিমা নাসরিন
৪০। নিজের বোকামি বুঝতে পারার পর কারো দুঃখ হয়, কারো হাসি পায়।- সমরেশ মজুমদার
৪১। মাঝে মাঝে বৃষ্টি নামে, একঘেয়ে কান্নার সুরের মতো সে-শব্দ। আমি কান পেতে শুনি। বাতাসে জামগাছের পাতায় সরসর শব্দ হয়। সব মিলিয়ে হৃদয় হা-হা করে উঠে। আদিগন্ত বিস্তৃত শুণ্যতায় কি বিপুল বিষণ্নতাই না অনুভব করি। জানালার ওপাশের অন্ধকার থেকে আমার সঙ্গীরা আমায় ডাকে। একদিন যাদের সঙ্গ পেয়ে আজ নিঃসঙ্গতায় ডুবেছি।- হুমায়ূন আহমেদ
৪২। বেদনার পায়ে চুমু খেয়ে বলি এইতো জীবন, এইতো মাধুরী, এইতো অধর ছুঁয়েছে সুখের সুতনু সুনীল রাত!- রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ
৪৩। অধিকার ছাড়িয়া দিয়া অধিকার রাখিতে যাইবার মত এমন বিড়ম্বনা আর না।- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৪৪। তোর সব দুঃখগুলো,তোর সব বিষন্নতাগুলো বুকে নিয়ে একা একা ফিরে যাবো উদাসিন পাখি। এই চোখ,এই স্মৃতি,এই ত্বক,মাংস,হাড় ব্যথার আগুনে পুড়ে ছাই হবে,ভষ্ম হবে- তবু তোর পরাজিত স্বপ্নে আমি কোনদিন আসবো না আর। কোনদিন আসবো না আর আমি এই বিষন্ন পৃথিবী নিয়ে একা একা ফিরে যাবো গভীর নেশায় কোনদিন আসবো না আর,কোনদিন আসবো না আর.।- রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ
৪৫। প্রতিদিন কিছু ইচ্ছেকে পুড়িয়ে মারি প্রতিদিন কিছু ইচ্ছেকে পাঠাই নির্বাসনে ভালবাসা কি ভীষণ প্রতারক হৃদয় ভেঙেছে যার সেই জানে।- জয় গোস্বামী
৪৬। আমি ভাবতাম, আমি গরিব। তারা বলল, আমি গরিব নই, অভাবগ্রস্ত। তারা বলেছিল, নিজেকে অভাবগ্রস্ত ভাবাটা আত্মপ্রবঞ্চনা। আমি বঞ্চিত। ওহ্, না। ঠিক বঞ্চিত না, স্বল্প অধিকারপ্রাপ্ত। তারপর তারা বলল, স্বল্প অধিকারপ্রাপ্ত কথাটা ব্যবহারজীর্ণ। আমি হলাম সাফল্যের পথে বাধাপ্রাপ্ত। আমার কাছে এখনো একটা পয়সাও নেই। কিন্তু আমার শব্দভান্ডার বেশ সমৃদ্ধ হয়েছে।-জুল ফেইফার
৪৭। দুঃখ মানুষের জীবনের একটি ব্যক্তিগত গান, যা মানুষ নিজে ছাড়া অন্য কেউ শোনে না।- রুদ্র গোস্বামী
৪৮। কষ্ট হলো মানুষের জীবনেরই একটা অংশ যা চোখের জল দিয়ে বের হলেও হৃদয়ের মাঝে আজীবন গাঁথা থাকে, আর সুখ যদিও মানুষের জীবনের একটা অংশ তবে তা হৃদয়ের মাঝে গাঁথা থাকে না, হাসির মাধ্যমে বাতাসের সাথে মিশে যায়”।__ রেদোয়ান মাসুদ
৪৯। কষ্ট কখনও কাউকে কষ্ট দেয় না সুখ ই মানুষকে কষ্ট দেয়। তাই সুখের পিছনে ঘুরে সময় নষ্ট করা মানে দুঃখকে আমন্ত্রণ জানানো ছাড়া আর কিছু নয়”।___ রেদোয়ান মাসুদ
 ৫০। দুঃখমুক্ত জীবন যাপনের ইচ্ছা না থাকলে যা ঘটতে যাচ্ছে তাকে ঘটেই গেছে বলে মনে করতে হবে।– এপিকটেটাস
৫১। যাহারা আমার নিকট আসিয়া আমার আশ্রয় গ্রহণ করে, তাহাদের দুঃখে আমার হৃদয় আর্দ্র হয়। এই আর্দ্রতাই আমার দয়া, ইহাই আমার শক্তি যা তাহাদের উপর প্রসারিত হয় এবং তাহাদের দুঃখ দূর হয়।- লোকনাথ ব্রহ্মচারী
৫২। গল্প উপন্যাসের নায়ক-নায়িকাদের সুখ-দুঃখে যারা কাতর, তারা সাধারণত নিজেদের সুখ দুঃখের ব্যাপারে উদাসীন হয়।- হুমায়ূন আহমেদ
৫৩। আমার শৈশবটা কেটে গেছে দুঃখমেশানো আনন্দে-আনন্দে। যতই দিন যাচ্ছে সেই আনন্দের পরিমাণ কমে আসছে। আমি জানি, একসময় আমার সমস্ত পৃথিবী দুঃখময় হয়ে উঠবে। তখন যাত্রা করব অন্য ভুবনে, যেখানে যাবতীয় আনন্দ বেদনার জন্ম।- হুমায়ূন আহমেদ
৫৪। আমি একা এই ব্রহ্মান্ডের ভেতর একটি বিন্দুর মতো আমি একা।- রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ

Comments